ব্যক্তি জীবনে কোন একটি বিষয়ে যখন পরিবর্তন করা হয় এবং সেটি সকলের অবগতির জন্য ঘোষণা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে, তখন যে লিখিত ডকুমেন্টের মাধ্যমে সেটি কার্যকর করা হয় বা প্রমাণস্বরূপ যে ডকুমেন্ট তৈরি করা হয়, তাকে আমরা এফিডেভিট বা হলফনামা বলে থাকি। এভিডেভিড বা হলফনামার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি চাইলে তার পরিচয় প্রকাশ করে এমন যেকোনো ইলিমেন্টস পরিবর্তন, পরিবর্তন, সংশোধন যা ইচ্ছে তা করতে পারে। যেমন একজন ব্যক্তি চাইলে তার নাম, বয়স, ধর্ম, পিতা মাতার নাম ইত্যাদি সবকিছুই পরিবর্তন করতে পারে। কিন্তু একজন ব্যক্তি তার পরিচয়ের কোন একটি অংশ পরিবর্তন/ সংশোধন করলে সেটি বাকীদেরকে জানানোর জন্য এবং তার অতীতের সকল ডকুমেন্টস সংশোধন করার জন্য এই এফিডেভিট বা হলফনামা সম্পন্ন করতে হয়। বাজারের কোন একটি দোকান যখন তার স্থান পরিবর্তন করে তখন পূর্বের স্থানে তার নতুন স্থানের ঠিকানা উল্লেখ করে দেয় যাতে তাকে খুঁজে পেতে সহজ হয়। এফিডেভিট বা হলফনামা অনেকটা এই ধরনের, পূর্বে কি ছিল এখন বর্তমানে কি হবে সেটা এফিডেভিট বা হলফনামায় উল্লেখ করা হয়ে থাকে।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
-
চীন, রাশিয়ার মতো যেসব দেশে সমাজতন্ত্র চর্চা করা হয় সেসব দেশে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পত্তির বেশী মালিক কেউ হতে পারে না। এই আর্টিকেলে আমরা স...
-
মৃত স্ত্রীর সম্পত্তিতে স্বামীর উত্তরাধিকার হচ্ছে দুই শর্তে। প্রথমত, যদি উক্ত স্ত্রীর কোন সন্তান থাকে তাহলে স্বামী পাবে ১/৪ অংশ বা ২৫%। দ্ব...
-
ব্যক্তি জীবনে কোন একটি বিষয়ে যখন পরিবর্তন করা হয় এবং সেটি সকলের অবগতির জন্য ঘোষণা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে, তখন যে লিখিত ডকুমেন্টের মাধ্যমে স...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন