একসময় দাদা-দাদি বা নানা-নানী জীবিত অবস্থায় যদি বাবা-মা মৃত্যুবরণ করে সেই ক্ষেত্রে নাতি-নাতনি হিসেবে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হওয়ার প্রচলন ছিল। আমরা জানি যে, মৃত ওয়ারিশ কখনো সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার হিসেবে ভাগ পায়না। কিন্তু এই লাওয়ারিশ প্রথা বাতিল এর মাধ্যমে একটি ব্যতিক্রম তৈরি করা হয়েছে আইয়ুব খানের আমলে। ১৯৬১ সালের Muslim Family Laws Ordinance/ মুসলিম ফ্যামিলি ল অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে লা ওয়ারিশ প্রথা বাতিল করে নাতি নাতনীর অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ১৯৬১ সালের পর থেকে দাদা-দাদি বা নানা-নানী জীবিত অবস্থায় বাবা-মায়ের মৃত্যু হয়ে থাকলে নাতি-নাতনি সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হবে না; তাদের বাবা-মার জীবিত থাকলে যতটুকু সম্ভব ততটুকু সম্পত্তিই পাবে।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
-
চীন, রাশিয়ার মতো যেসব দেশে সমাজতন্ত্র চর্চা করা হয় সেসব দেশে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পত্তির বেশী মালিক কেউ হতে পারে না। এই আর্টিকেলে আমরা স...
-
মৃত স্ত্রীর সম্পত্তিতে স্বামীর উত্তরাধিকার হচ্ছে দুই শর্তে। প্রথমত, যদি উক্ত স্ত্রীর কোন সন্তান থাকে তাহলে স্বামী পাবে ১/৪ অংশ বা ২৫%। দ্ব...
-
ব্যক্তি জীবনে কোন একটি বিষয়ে যখন পরিবর্তন করা হয় এবং সেটি সকলের অবগতির জন্য ঘোষণা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে, তখন যে লিখিত ডকুমেন্টের মাধ্যমে স...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন